Published: 08 ফেব্রু 2018
হেল্থকেয়ার বা স্বাস্থ্যের প্রযত্নে সোনার ভূমিকা
সহস্রাব্দ ধরে সোনা এবং ওষুধ সংযুক্ত এবং সাম্প্রতিক বছরগুলিতে বিশ্বজনীন নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষগুলির দ্বারা এটি অনুমোদিত আরোগ্যের সরঞ্জামের এবং চিকিৎসার উপস্থাপক। অউরানোফিন একটি সোনা ভিত্তিক ওষুধ প্রাথমিকভাবে বাতরোগের বৈশিষ্ট্যযুক্ত আর্থারাইটিসের চিকিৎসার জন্য 1980-র দশকের মাঝামাঝিতে অনুমোদিত হয়েছিল। এটি এখন একটি ক্লিনিকাল ট্রায়ালে নতুন খ্যাতির ঢেউয়ে অভিজ্ঞতা পাওয়ায় বর্তমানে জরায়ুর ক্যান্সার এবং দন্ত চিকিৎসার মত বিভিন্ন রোগের ব্যপ্ত পরিসরে এটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করা হচ্ছে।
সদৃশ ওষুধের ক্যান্ডিডেটের একটি সারি যারা সোনা ব্যবহার করে সাম্প্রতিককালে বিশ্বজনীন হেল্থকেয়ারে বেড়ে ওঠা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধের সংকট মোচনে সাহায্য করতে ডিজাইন করা অ্যান্টিবায়োটিক হিসাবে তৈরি করেছে। পরিশেষে বলা যায়, সোনা-ভিত্তিক নিদানবিদ্যা বা ডায়গোনস্টিক্স ম্যালেরিয়া এবং ইউচআইভি/এইডসের মত রোগ নির্ণনের পরিস্থিতির জন্য কম-সম্পদের সেটিংসে সবথেকে জনপ্রিয়ভাবে ব্যবহৃত প্রযুক্তি।
ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশান অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে আফ্রিকা ও এশিয়ায় 2016 সালে 312 মিলিয়ন সোনা-সংবলিত টেস্ট ম্যালেরিয়ার নিদানের সাহায্যে বিতরণ করা হয়েছিল।
এগুলি প্রধান উদাহরণের মধ্যে পরে যা প্রমাণ করে কিভাবে সামান্য পরিমাণ সোনা বিশ্বজনীন মানুষের জীবনে তাৎপর্যপূর্ণভাবে প্রভাব বিস্তার করতে পারে।