বিশ্বের বিরলতম এবং সবথেকে মূল্যবান সোনার কয়েন

সাধারণত সারা বিশ্ব জুড়ে অনেক প্রাচীন সাম্রাজ্য এবং সভ্যতায় সোনার কয়েন প্রবর্তন করা হত৷ এগুলি ব্যবসা ও বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করত৷ আজও এই অনন্য সম্পদের কিছু অস্তিত্ত্ব থেকে গেছে আর যেগুলি সত্যিই অত্যন্ত মূল্যবান, এবং দামও অনেক৷ চলুন দেখে নিই বিশ্বের পাঁচটা সবথেকে মূল্যবান এবং বিরল সোনার কয়েন:

1. পাঠ্য: 2010 সালে, একটি স্পেনদেশীয় কোম্পানী বিশ্বের সবথেকে বড় সোনার কয়েনটি কিনেছিল, ম্যাপেল পাতার কয়েন, 4 মিলিয়ন ইউএসডির বিনিময়ে৷ রয়াল কানাডিয়ান মিন্ট দ্বারা তৈরি করা, এটির ওজন 100 কেজি এবং 999.99% বিশুদ্ধ সোনায় তৈরি আর এটির মধ্যে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতিকৃতি রয়েছে৷

   

   Image Source: Source

2. পাঠ্য: চতুর্দশ শতকের কয়েন, 1343 এডওয়ার্ড III ফ্লোরিনের কয়েনটির মূল্য 6.8 মিলিয়ন ইউএসডি৷ ওজনে এটি 108 গ্রেইন, এইধরণের তিনটি কয়েনের মধ্যে এটি একটি যেটা প্রায় 700 বছর ধরে টিকে আছে৷

   

   Image Source: Source

3. পাঠ্য: আ ওয়াল স্ট্রিট ফার্ম 2011 সালে 7.4 মিলিয়ান ইউএসডি দিয়ে ‘1787 ইফরিয়াম ব্রাসের ডাউব্লুন’ কিনেছিল৷ ঈগলের বুকে ইবি-র চিহ্ন দেওয়া থাকত, যার অর্থ ইফরিয়াম ব্রাসের, নিউইয়র্ক শহরের এক রৌপ্যশিল্পী এবং স্বর্ণশিল্পী৷

   

   Image Source: Source

4. পাঠ্য: ক্যালিফোর্নিয়ার স্বর্ণ দৌড়ে কাকতালিয়ভাবে, 1849 সালে প্রথম রেকর্ড করা যে সোনার কয়েনটি পাওয়া যায় সেটি ছিল 20 ইউএসডি-র লিবার্টি হেড ডাবল ঈগল৷ এটির বর্তমান মূল্য 15মিলিয়ান ইউএসডি এবং স্মিথসোনিয়ান ইন্সটিটিউটে সংরক্ষিত আছে৷

   

   Image Source: Source

5. পাঠ্য: যদিও 1933 সালের ডাবল ঈগল সোনার কয়েনের আক্ষরিক মূল্য মাত্র 20 ডলার, কিন্তু 2002 সালে এটি 7.6 মিলিয়ান ইউএসডিতে বিক্রি হয়েছিল৷ এর কারণ, যখন এটি 1933 সালে তৈরি হয়েছিল, তখন ইউ.এস প্রেসিডেন্ট তাদের রিলিজ এবং সোনার মালিকানার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল৷ এই কয়েনগুলির থেকে 20টি জালের মধ্য দিয়ে স্খলিত হয়েছিল এবং সেই কারণেই পরবর্তিতে সেগুলির মূল্য এতো বেড়েছে৷

   

   Image Source: Source

   Sources:
   Source